বাতিল ঔষধ ও কোম্পানী সম্পর্কে যানতে
সংসদীয় তদন্ত কমিটির সুপারিশক্রমে পেনিসিলিন ও সেফালোস্পিরিন গ্রুপের এন্টিবায়োটিক উৎপাদনের লাইসেন্স বাতিল করা ২২টি কোম্পানি হচ্ছে--
১. অ্যামিকো ফার্মাসিউটিক্যাল,
২. অ্যাজটেক ফার্মাসিউটিক্যাল,
৩. বেঙ্গল টেকনো ফার্মা,
৪. বেনহাম ফার্মাসিউটিক্যাল,
৫. সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল,
৬. ডিসেন্ট ফার্মা,
৭. ড. টিআইএম’স ল্যাবরেটরিজ (সাবেক রেমিডি),
৮. গ্লোবেক্স ফার্মাসিউটিক্যাল,
৯. গ্রিনল্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল,
১০. ইনোভা ফার্মাসিউটিক্যাল,
১১. মাকস ড্রাগস,
১২. মেডিম্যাট ল্যাবরেটরিজ,
১৩. মডার্ন ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৪. মাইস্টিক ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৫. ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিজ,
১৬. অর্গানিক হেলথ কেয়ার,
১৭. ওয়েস্টার ফার্মা,
১৮. প্রিমিয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৯. প্রাইম ফার্মাসিউটিক্যাল,
২০. সীমা ফার্মাসিউটিক্যাল,
২১. ইউনাইটেড কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ও
২২. হোয়াইট হর্স ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
সব ধরনের এন্টিবায়োটিক ওষুধ উৎপাদনের লাইসেন্স বাতিল করা ১৪টি কোম্পানির মধ্যে রয়েছে -
১. আলকাদ ল্যাবরেটরিজ,
২. বেলসেন ফার্মাসিউটিক্যাল,
৩. বেঙ্গল ড্রাগস,
৪. ব্রিস্টল ফার্মা,
৫. ক্রিস্টাল ফার্মাসিউটিক্যাল,
৬. ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল,
৭. মিল্লাত ফার্মাসিউটিক্যাল,
৮. এমএসটি ফার্মা,
৯. অরবিট ফার্মাসিউটিক্যাল,
১০. ফার্মিক ল্যাবরেটরিজ,
১১. ফনিক্স কেমিক্যাল,
১২. রাসা ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৩. সেভ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ইত্যাদি।
যে ২০টি কোম্পানির মেডিসিন উৎপাদনের লাইসেন্স বাতিল হয়েছে, এতে করে তারা সব ধরনের ঔষধ উৎপাদনের সুযোগ হারালো —
১. এক্সিম ফার্মাসিউটিক্যাল,
২. এভার্ট ফার্মা,
৩. বিকল্প ফার্মাসিউটিক্যাল,
৪. ডলফিন ফার্মাসিউটিক্যাল,
৫. ড্রাগল্যান্ড,
৬. গ্লোব ল্যাবরেটরিজ,
৭. জলফা ল্যাবরেটরিজ,
৮. কাফিনা ফার্মাসিউটিক্যাল,
৯. মেডিকো ফার্মাসিউটিক্যাল,
১০. ন্যাশনাল ড্রাগ,
১১. নর্থ বেঙ্গল ফার্মাসিউটিক্যাল,
১২. রিমো কেমিক্যাল,
১৩. রিড ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৪. স্কাইল্যাব ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৫. স্পার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৬. স্টার ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৭. সুনিপুণ ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৮. টুডে ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৯. ট্রপিক্যাল ফার্মাসিউটিক্যাল ও
২০.ইউনিভার্সেল ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
জনসাধারণকে এসব কোম্পানির ঔষধ থেকে সাবধান ও ক্রয় থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ জানানো হচ্ছে।।
#শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন যেন সবাই সচেতন হয় এবং জীবনহানিকর মেডিসিন চিনতে পারে।।
:)
১. অ্যামিকো ফার্মাসিউটিক্যাল,
২. অ্যাজটেক ফার্মাসিউটিক্যাল,
৩. বেঙ্গল টেকনো ফার্মা,
৪. বেনহাম ফার্মাসিউটিক্যাল,
৫. সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল,
৬. ডিসেন্ট ফার্মা,
৭. ড. টিআইএম’স ল্যাবরেটরিজ (সাবেক রেমিডি),
৮. গ্লোবেক্স ফার্মাসিউটিক্যাল,
৯. গ্রিনল্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল,
১০. ইনোভা ফার্মাসিউটিক্যাল,
১১. মাকস ড্রাগস,
১২. মেডিম্যাট ল্যাবরেটরিজ,
১৩. মডার্ন ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৪. মাইস্টিক ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৫. ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিজ,
১৬. অর্গানিক হেলথ কেয়ার,
১৭. ওয়েস্টার ফার্মা,
১৮. প্রিমিয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৯. প্রাইম ফার্মাসিউটিক্যাল,
২০. সীমা ফার্মাসিউটিক্যাল,
২১. ইউনাইটেড কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ও
২২. হোয়াইট হর্স ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
সব ধরনের এন্টিবায়োটিক ওষুধ উৎপাদনের লাইসেন্স বাতিল করা ১৪টি কোম্পানির মধ্যে রয়েছে -
১. আলকাদ ল্যাবরেটরিজ,
২. বেলসেন ফার্মাসিউটিক্যাল,
৩. বেঙ্গল ড্রাগস,
৪. ব্রিস্টল ফার্মা,
৫. ক্রিস্টাল ফার্মাসিউটিক্যাল,
৬. ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল,
৭. মিল্লাত ফার্মাসিউটিক্যাল,
৮. এমএসটি ফার্মা,
৯. অরবিট ফার্মাসিউটিক্যাল,
১০. ফার্মিক ল্যাবরেটরিজ,
১১. ফনিক্স কেমিক্যাল,
১২. রাসা ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৩. সেভ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড ইত্যাদি।
যে ২০টি কোম্পানির মেডিসিন উৎপাদনের লাইসেন্স বাতিল হয়েছে, এতে করে তারা সব ধরনের ঔষধ উৎপাদনের সুযোগ হারালো —
১. এক্সিম ফার্মাসিউটিক্যাল,
২. এভার্ট ফার্মা,
৩. বিকল্প ফার্মাসিউটিক্যাল,
৪. ডলফিন ফার্মাসিউটিক্যাল,
৫. ড্রাগল্যান্ড,
৬. গ্লোব ল্যাবরেটরিজ,
৭. জলফা ল্যাবরেটরিজ,
৮. কাফিনা ফার্মাসিউটিক্যাল,
৯. মেডিকো ফার্মাসিউটিক্যাল,
১০. ন্যাশনাল ড্রাগ,
১১. নর্থ বেঙ্গল ফার্মাসিউটিক্যাল,
১২. রিমো কেমিক্যাল,
১৩. রিড ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৪. স্কাইল্যাব ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৫. স্পার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৬. স্টার ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৭. সুনিপুণ ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৮. টুডে ফার্মাসিউটিক্যাল,
১৯. ট্রপিক্যাল ফার্মাসিউটিক্যাল ও
২০.ইউনিভার্সেল ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।
জনসাধারণকে এসব কোম্পানির ঔষধ থেকে সাবধান ও ক্রয় থেকে বিরত থাকার বিনীত অনুরোধ জানানো হচ্ছে।।
#শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন যেন সবাই সচেতন হয় এবং জীবনহানিকর মেডিসিন চিনতে পারে।।
:)
No comments
Post a Comment